খাসি, মুর্গি নয়, বিরিয়ানি বানানো হচ্ছিল বিড়ালের মাংস দিয়ে। দাম তুলনামূলকভাবে কম হওয়ায় বিক্রিও হচ্ছিল রমরমা। ভারতের চেন্নাইয়ে সাতদিন ধরে পুলিশি অভিযানে বিরিয়ানির দোকানগুলো থেকে উদ্ধার করা হল ১২টি বিড়াল।

আবাদি, পাল্লাভরম, তিরুমুল্লাইয়াভোরাম, পুম্পোজিল এবং কান্নিকাপুরমে অভিযান চালিয়ে বিড়ালগুলোকে উদ্ধার করা হয়। এসব ক’টি এলাকাই আদিবাসী অধ্যুষিত।

প্রথমবার বিড়াল রহস্যজনকভাবে উধাও হওয়ার অভিযোগ আসে বালাজিনগর এলাকা থেকে। এক বাসিন্দার অভিযোগ ছিল, বিগত কয়েকদিন ধরে তার ও তার প্রতিবেশীদের পোষা বিড়াল উধাও হয়ে যাচ্ছে।

ক্রমে বিড়াল উধাও হওয়ার ঘটনা বাড়তে থাকে। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, বিড়াল চুরি করছে আদিবাসীদের একাংশ।

কয়েকজনকে জেরা করে জানা যায়, বিড়াল তারাই চুরি করছে। কোথায় বিক্রি করা হচ্ছে এ বিড়ালগুলোকে, সেই জেরায় ওঠে আসে বিরিয়ানির দোকানগুলোর নাম। এ অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কয়েকজন আদিবাসীকে।