উপকরন:-
১. বড় রসুন আস্ত ৫ টা থেকে কোয়া আলাদা করে খোসা ছাড়ানো ।( খোসা ছাড়ানোর পর দেখলাম ১ কাপের মত পরিমাণ হয়েছে )।
২. সরিষার তেল ১ কাপ
৩. রসুন বাটা ১ চা চামচ ( না দিলেও চলবে )
৪. পাঁচফোড়ন মশলা ১ চা চামচ
৫. হলুদের গুড়ো ১/২ চা চামচ
৬. মরিচের গুড়ো ১ চা চামচ
৭. লবন পরিমান মত
৮. তেতুলের ঘন মাড় ১/২ কাপ
৯. শুকনা মরিচ আস্ত কয়েকটা
১০. কাচামরিচ ইচ্ছেমত ( ডাটা ফেলে দেয়া )
১১. সিরকা ১ টেবিল চামচ

প্রনালী:-
১. রসুন ও কাচামরিচ ধুয়ে রোদে শুকিয়ে নিন । পানি শুকানোর জন্য রোদে দিবেন , পাতলা কাপড় দিয়েও পানি মুছে নিতে পারেন।

২. এখন চুলায় কড়াই চড়িয়ে তাতে সরিষার তেল দিন । তেল গরম করে নিন । ধোয়া বের হয়ে গেলে বুঝতে পারবেন তেল গরম হয়ে গেছে ।

তেল পুরোপুরি গরম না হলে মশলা দেয়ার পর ফেনা হয়ে যাবে তাই সরিষার তেল গরম করে ব্যবহার করতে হয়।

৩. চুলার আগুন বন্ধ করে দিন কিংবা কড়াই চুলা থেকে নামিয়ে নিন । যাতে মশলা পুড়ে না যায়

৪. এখন কড়াইয়ে রসুন বাটা , হলুদের গুড়ো , মরিচের গুড়ো , পাঁচফোড়ন মশলা ও লবন দিন ।

৫. এবার রসুন ও কাচামরিচ দিয়ে কড়াই আবার চুলায় বসান । অল্প আঁচে রান্না করুন ।

৬. তারপর তেতুলের মাড় দিন সাথে আস্ত শুকনা মরিচগুলোও দিন ।

৭. সব মিশে গেলে অল্প আঁচে রান্না করুন যাতে রসুন সিদ্ধ হয়ে যায় । ৫ থেকে ৮ মিনিট লাগবে ।

৮. এখন সিরকা দিয়ে দিন । কয়েকবার বলক উঠলে নামিয়ে নিন ।

৯. ঠান্ডা হলে বৈয়ামে কৌটায় ভরে রাখুন ।

১০. মাঝে মাঝে আচারের বৈয়াম কড়া রোদে শুকাতে দিবেন । এতে আচার ভালো থাকবে ।