সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে এসে দীর্ঘদিনের সহকর্মী এবং বন্ধু প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের প্রশংসায় ফেটে পড়লেন ইন্দ্রাণী হালদার। বেশ কয়েকবছর পর ‘ময়ূরাক্ষী’ ছবিতে একসঙ্গে কাজ করছেন দু’জনে। সেই সেটেই একটি ঘটনার কথা বললেন ইন্দ্রাণী। একদিন একটি দৃশ্যে প্রসেনজিৎ এবং ইন্দ্রাণী, দু’জনেই শুট করছেন। একটু কঠিন দৃশ্য। বেশ কয়েকটি এনজি হয়েছে। এমন সময়ই হঠাৎ করে একটি দরকারি ফোন আসেন প্রসেনজিতের এবং ফোনটি ছিল তাঁর ড্রাইভারের কাছে। সে বেচারি ভেবেছে, প্রসেনজিৎ ফোনটি ধরবেন। কিন্তু ফোনটি প্রসেনজিৎকে দিতে গেলেই প্রচণ্ড রেগে যান তিনি এবং প্রায় ধমকেই ড্রাইভারতে সেট থেকে বের করে দেন। না, খারাপ ব্যবহার বা মেজাজ খারাপের জন্য নয়, ফোনটি ধরলেই যে মনোযোগটা নষ্ট হয়ে যেত। এবং কাজের ক্ষতি হত। আর এটাই মুগ্ধ করেছে ইন্দ্রাণী। ‘‘একটা মানুষের এত বছর কাজ করার পরও কতটা ডেডিকেশন থাকতে পারে, তা বুম্বাদাকে না দেখলে বিশ্বাস করতে পারতাম না। সাধে মানুষটা এই জায়গায় দাঁড়িয়ে নেই। ওঁর কাছ থেকে শেখার অনেক কিছু আছে। আমি তো ওঁর ভক্ত,,’ মুগ্ধ গলায় বললেন ইন্দ্রাণী।