এসব চুলায় সাধারণ গ্যাসের চুলার মতো সব ধরনের রান্না করা যায়। তাপমাত্রা বাড়ানো বা কমানো যায়, বিদ্যুৎ বিলও কম আসে। প্রতি ঘণ্টায় বিদ্যুৎ খরচ হয় মাত্র এক ইউনিট। স্বয়ংক্রিয় টাইমার থাকার ফলে রান্না চড়িয়ে অন্যান্য কাজও করতে পারবেন। তা ছাড়া সহজে বহন করা যায়। ঢাকা শহরের অনেক নতুন বাড়িতে গ্যাসসংযোগ নেই। তাদের প্রতি মাসে গ্যাস সিলিন্ডার কিনতে গিয়ে বাড়তি টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে। তাই আরও সহজ, ঝামেলামুক্ত ও নিরাপদে রান্না করতে ইন্ডাকশন চুলা। এখানে বিদ্যুতের সাহায্যে সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়ায় কম সময়ে রান্না করা যায়। বাজারে নানা ব্র্যান্ডের ইন্ডাকশন চুলা পাওয়া যায়, সেগুলোর দরদাম সমন্ধে খোঁজখবর দেওয়া হলো। দরদাম: সিঙ্গার এসআইসিএ-২৯ আরপি ইন্ডাকশন চুলার দাম তিন হাজার ১০০ টাকা এবং এসআইসিবি-২ওয়াই আরপির দাম দুই হাজার ৪০০ টাকা । সেবেক এসআইএন-০১ ইন্ডাকশন চুলার দাম তিন হাজার ২৮০ টাকা এবং এসআইআর-০১-এর চার হাজার ২৫ টাকা। ট্রান্সকম ডিজিটালের বিক্রয়কেন্দ্রে সেবেক ব্র্যান্ডের চুলা পাওয়া যায়। ভিশন (আরএফএল) এখানে দুই ধরনের ইন্ডাকশন চুলা পাওয়া যাবে। একটাতে শুধু স্টিলের হাঁড়ি ব্যবহার করতে হবে।

অপরটিতে সব ধরনের হাঁড়ি ব্যবহার করা যাবে। এসব চুলার দাম পড়বে তিন হাজার ৫০০ টাকা। ওয়ালটন ডব্লিউআইএস-৩০-এর দাম তিন হাজার ১০০ টাকা এবং ডব্লিউআইএস-৩৭-এর দাম তিন হাজার ৯৯০ টাকা। মিয়াকো এটিসি-৬৩৩ ইন্ডেকশন চুলার দাম দুই হাজার ৫০০, টিসি-০২-এর দাম দুই হাজার ৬০০ টাকা, টিসি-১৪এ মডেলের দাম তিন হাজার ১৫০ টাকা এবং এটিসি-২০ই২-এর দাম তিন হাজার ৮০০ টাকা। ওশান বি-১৩১১ বি-এর দাম তিন হাজার ৫০০ টাকা, বি-১৩০৫-এর দাম তিন হাজার ৫০০ টাকা এবং ওয়াইসিটি-১৩১৬-এর দাম চার হাজার টাকা। পালসোন ৩০৫১১-এর (সিঙ্গেল) দাম নয় হাজার ৮৫০ টাকা এবং ৩০৫১২-এর (ডাবল) দাম ১৫ হাজার ৫০০ টাকা। জেব্রা আইসিডব্লিউ-১৮০০ মডেলের দাম চার হাজার ২০০ টাকা। কনকা কেসি-২০০এল ইন্ডাকশন চুলার দাম পড়বে তিন হাজার টাকা।